ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা : |
মাটির স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও সার ব্যবস্থাপনা পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি সম্প্রসারণ, জলবায়ুগত পরিবর্তনের কারনে সম্ভাব্য দূর্যোগ প্রবণ এলাকা উপযোগী কৃষি প্রযুক্তি সম্প্রসারণ, সেচ কার্যে ভূ-উপরিস্থ ও বৃষ্টির পানির দক্ষ ব্যবহার, কৃষক পর্যায়ে মান সম্মত বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ, মান সম্মত রপ্তানীযোগ্য ফল, ঘেরের আইলে সবজী উৎপাদন বৃদ্ধি ও আবাদ সম্প্রসারণ, বসত বাড়ির আঙ্গিনার উপযুক্ত ব্যবহার, শস্য বিন্যাসে ডাল, তেল, মসলা ও সবজি জাতীয় ফসল অন্তর্ভুক্ত করে ফসলের বহুমুখীতা এবং নিবিড়তা বৃদ্ধি, উত্তম কৃষি চর্চা পদ্ধতির সূচনা এবং বাস্তবায়নের মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন, সম্প্রসারণ কর্মীর প্রযুক্তিগত জ্ঞান ও দক্ষতা উন্নয়ন, কৃষক কৃষানিদের প্রযুক্তিগত জ্ঞান বৃদ্ধিকরণ, দ্রুত প্রযুক্তি বিস্তারে ই-কৃষি প্রবর্তন, খামার যান্ত্রিকিকরণ, শুদ্ধাচার কৌশল প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে আর্থিক ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী প্রতি ইঞ্চি জমির সুষ্ঠ ব্যবহার করে প্রদর্শনী আকারে বসতবাড়ির আঙ্গিনায় সবজি ও পুষ্টি বাগান স্থাপন, মাটির স্বাস্থরক্ষায় জৈবসার উৎপাদন ও অধিক ব্যবহারে কৃষককে উদ্বুদ্ধকরন এবং এ ক্ষেত্রে উদ্যোক্তা তৈরি করা। |
২০২৪-২৫ অর্থবছরের সম্ভাব্য প্রধান অর্জনসমূহ : |
সম্প্রসারণ কার্যক্রম জোরদারকরণের মাধ্যমে চালের মোট উৎপাদন ৫০০০০ মে.টন এ উন্নীতকরণ। সম্প্রসারণ কার্যক্রম জোরদারকরণের মাধ্যমে তেল ফসলের মোট উৎপাদন ১৫৩০ মে.টন এ উন্নীতকরণ। |
টেকসই আধুনিক প্রযুক্তির উপর ২৫০০ জন কৃষক কৃষানিকে প্রশিক্ষণ প্রদান। |
আধুনিক জাত ও প্রযুক্তি সম্প্রসারণে ৭৭৫ টি প্রদর্শনী স্থাপন। |
জমিতে জৈব সার প্রয়োগ উৎসাহিতকরণে ১১১০ জন কৃষককে প্রশিক্ষণ প্রদান এবং কৃষকের বসতবাড়িতে ৯০০ টি ভার্মি কম্পোস্ট প্লান্ট স্থাপন। |
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস